ভালোবাসা কাকে বলে এটির সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা যেমন কেউ দিতে পারেন না, তেমন কম দিতেও কেউ ছাড়েন না। ভালোবাসা এমনই একটি স্পর্শকাতর জিনিস যেটি প্রতিটা মানুষকে জিবনে একবার হলেও স্পর্শ করে যায়। দেখিয়ে দিয়ে যায় তার মহিমা।
অপর দিকে এই ভালোবাসার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কেউ লিখেফেলেন বিশাল বিশাল প্রবন্ধ,কেউ ণিখেন গান আবার কেউ এটিকে প্রকাশ করেন কবিতার মাধ্যমে।
দেখুন নিচে কে ভালোবাসাকে কিভাবে প্রকাশ করেছেন?
অনি
ভালোবাসা এক নয়, ভালোবাসা দুই নয়
ভালোবাসা সে, যে সত্যিকারের ভালোবাসে;
ভালোবাসা তিন নয়, ভালোবাসা চার নয়
ভালোবাসা সে, যে তোমাকে বেশি ভালোবাসে;
ভালোবাসা পাঁচ নয়, ভালোবাসা ছয় নয়
ভালোবাসা সাত নয়, ভালোবাসা আট নয়
ভালোবাসা সে, যে প্রকৃত পক্ষে অপেক্ষা করে………।
নীল মুদ্রা
ভালোবাসার অপরাধে কি শাস্তি হতে পারে বলতে পারো?
মৃত্য? নাকি আজীবন নির্বাসন? নাকি মনের ঘরে বন্দী?
বলতো ভালোবাসা মানে কি? ব্যাখ্যা আছে? কাকে বলে ভালোবাসা?
ভালোবাসা হলো স্বার্থপরতা নিজেকে ভালো রাখার জন্য কাউকে পাশে চাওয়া,
সে পাশে থাকলে ভালোলাগে, সে দূরে গেলে কষ্ট লাগে
সে ছুঁয়ে দিলে কেমন যেনো লাগে, সে না ছুঁলে খুব একা লাগে..
এ কার জন্য সবইতো নিজের জন্য,
বড় স্বার্থপর মানব জাতি,
অন্যকে ভালোবাসার মানেই নিজেকে ভালোবাসা
তবে ভালোবাসা কি….?
ড. আবু এন. এম. ওয়াহিদ
ভালোবাসা কাকে বলে, কেউ কী তা জানে?
কেউ বলে জানা শোনা, কেউ বলে টাকা গোণা
কেউ বলে দেওয়া নেওয়া, কেউ বলে শুধু পাওয়া
কেউ বলে দূরে থাকা, কেউ বলে কাছে আসা
কেউ বলে চোখে দেখা, কেউ বলে হাতে ছোঁয়া
কেউ বলে মনে রাখা, কেউ বলে আঁকা বাঁকা
কেউ বলে বুঝে পাওয়া, কেউ বলে চেয়ে নেওয়া
কেউ বলে শোক আনে, কেউ বলে অভিমানে
কেউ বলে সুখ আনে, কেউ বলে নাহি জানে
ভালোবাসা কাকে বলে, কেউ কী তা জানে?
সকাল
তাকে বলেছিলাম, ভালোবাসা কাকে বলে?
আমি জানিনা।
সে বলেছিল, জানার কি খুবই দরকার?
আমি বলেছিলাম, তোমার অবর্তমানে তোমার অভাব অনুভব করি।
সে বলেছিল, আমি জানি আপনার কল্পনাতে তো আমি আছি,
তাহলে অভাব অনুভব কেন?
আমি বলেছিলাম, তোমাকে আমি শুধু কল্পনাতে নয়, বাস্তবেও চাই,
তোমার মাঝে আমার ভবিষ্যতকে চাই।
সে বলেছিল, কখনও সম্ভব নয়,
আমার অন্তরে যদি আপনি ব্যতীত অন্য কেহ বসত করে?
আমি বলেছিলাম, পাখিরা বাসা বাঁধে লতা পাতা দিয়ে,
মানুষ বাসা বাঁধে ভালোবাসা দিয়ে।
অতঃপর, বিনম্র চিত্তে নতজানু হয়ে আরও বলেছিলাম,
তুমি যাকে ভালোবাসবে, আমি তাকে ভালোবাসব।
তোমার যা প্রিয় আমার হবে তা প্রিয়।
ভালোবাসার কোন অর্থ নেই,
কোন পরিমাপ নেই।।
অজানা
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে “ভালোবাসা” শব্দটি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। জীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমরা একে লালন করি সযতনে, সংগোপনে, প্রকাশ্যে, হেলা-অবহেলায়, ক্ষোভে, দুঃখে, রাগে, শরীরে, মননে। কেউ ভালোবাসার পেছনে ছুটে জীবনটাকে তেজপাতা বানিয়ে ফেলি আবার কখনও ভালোবাসাই কাউকে হন্যে হয়ে তাড়া করে বেড়ায়। আসলে ভালোবাসা কি?
ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা। তবুও ভালোবাসাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাগ করা যায়। আবেগধর্মী ভালোবাসা সাধারণত গভীর হয়,বিশেষ কারো সাথে নিজের সকল মানবীয় অনুভূতি ভাগ করে নেয়া, এমনকি শরীরের ব্যাপারটাও এই ধরনের ভালোবাসা থেকে পৃথক করা যায়না। ভালোবাসা বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন: নিস্কাম ভালোবাসা, ধর্মীয় ভালোবাসা, আত্মীয়দের প্রতি ভালোবাসা ইত্যাদি। আরো সঠিকভাবে বলতে গেলে, যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর প্রতি অতিরিক্ত স্নেহ প্রায় সময় খুবই আনন্দদায়ক হতে পারে…এমনকি কোন কাজ কিংবা খাদ্যের প্রতিও। আর এটাই অতি আনন্দদায়ক অনুভূতিই হলো ভালোবাসা।
ভালোবাসার সংজ্ঞা বিতর্ক,অনুমান এবং অর্ন্তদর্শনের উপর প্রতিষ্ঠিত। অনেকেই ভালোবাসার মত একটি সর্বজনীন ধারণাকে আবেগপ্রবণ ভালোবাসা, কল্পনাপ্রবণ ভালোবাসা কিংবা প্রতিশ্রুতিপূর্ণ ভালোবাসা এসব ভাগে ভাগ করার পক্ষপাতী নন। তবে এসব ভালোবাসাকে শারীরিক আকর্ষণের ওপর ভিত্তি করে শ্রেণীবিন্যাস করা যেতে পারে। সাধারণ মতে, ভালোবাসাকে একটি ব্যক্তিগত অনুভূতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেটা একজন মানুষ অপর আরেকজন মানুষের প্রতি অনুভব করে। কারো প্রতি অতিরিক্ত যত্নশীলতা কিংবা প্রতিক্ষেত্রে কারো উপস্থিতি অনুভব করা ভালোবাসার সাথেই সম্পর্কযুক্ত। অধিকাংশ প্রচলিত ধারণায় ভালোবাসা, নিঃস্বার্থতা, স্বার্থপরতা, বন্ধুত্ব, মিলন, পরিবার এবং পারিবারিক বন্ধনের সাথে গভীরভাবে যুক্ত।
ভালোবাসার সাধারণ এবং বিপরীত ধারণার তুলনা করে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভালোবাসাকে জটিলভাবে বিচার করা যায়। ধনাত্নক অনুভূতির কথা বিবেচনা করে ভালোবাসাকে ঘৃণার বিপরীতে স্থান দেয়া যায়। ভালোবাসায় যৌনকামনা কিংবা শারীরিক লিপ্সা একটা গৌণ বিষয়। এখানে মানবিক আবেগটাই বেশী গুরুত্ববহন করে। কল্পনাবিলাসীতার একটা ক্ষেত্র হচ্ছে এই ভালোবাসা। ভালোবাসা সাধারণত শুধুমাত্র বন্ধুত্ব্ব নয়। যদিও কিছু সম্পর্ককে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব বলেও অবিহিত করা যায়।
জামান
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে “ভালোবাসা” শব্দটি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। জীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমরা একে লালন করি সযতনে, সংগোপনে, প্রকাশ্যে, হেলা-অবহেলায়, ক্ষোভে, দুঃখে, রাগে, শরীরে, মননে। কেউ ভালোবাসার পেছনে ছুটে জীবনটাকে তেজপাতা বানিয়ে ফেলি আবার কখনও ভালোবাসাই কাউকে হন্যে হয়ে তাড়া করে বেড়ায়। আসলে ভালোবাসা কি? একে সংজ্ঞায়িত করার প্রয়াসে পোস্টটি উপস্থাপিত হলো। আপনাদের কারো কোন মত কিংবা দ্বিমত থাকলে মন্তব্যের চিলেকোঠায় মনের ভাব ব্যক্ত করতে পারেন।
ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা। তবুও ভালোবাসাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাগ করা যায়। আবেগধর্মী ভালোবাসা সাধারণত গভীর হয়,বিশেষ কারো সাথে নিজের সকল মানবীয় অনুভূতি ভাগ করে নেয়া, এমনকি শরীরের ব্যাপারটাও এই ধরনের ভালোবাসা থেকে পৃথক করা যায়না। ভালোবাসা বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন: নিস্কাম ভালোবাসা, ধর্মীয় ভালোবাসা, আত্মীয়দের প্রতি ভালোবাসা ইত্যাদি। আরো সঠিকভাবে বলতে গেলে, যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর প্রতি অতিরিক্ত স্নেহ প্রায় সময় খুবই আনন্দদায়ক হতে পারে…এমনকি কোন কাজ কিংবা খাদ্যের প্রতিও। আর এটাই অতি আনন্দদায়ক অনুভূতিই হলো ভালোবাসা।
ভালোবাসার সংজ্ঞা বিতর্ক,অনুমান এবং অর্ন্তদর্শনের উপর প্রতিষ্ঠিত। অনেকেই ভালোবাসার মত একটি সর্বজনীন ধারণাকে আবেগপ্রবণ ভালোবাসা, কল্পনাপ্রবণ ভালোবাসা কিংবা প্রতিশ্রুতিপূর্ণ ভালোবাসা এসব ভাগে ভাগ করার পক্ষপাতী নন। তবে এসব ভালোবাসাকে শারীরিক আকর্ষণের ওপর ভিত্তি করে শ্রেণীবিন্যাস করা যেতে পারে। সাধারণ মতে, ভালোবাসাকে একটি ব্যক্তিগত অনুভূতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেটা একজন মানুষ অপর আরেকজন মানুষের প্রতি অনুভব করে। কারো প্রতি অতিরিক্ত যত্নশীলতা কিংবা প্রতিক্ষেত্রে কারো উপস্থিতি অনুভব করা ভালোবাসার সাথেই সম্পর্কযুক্ত। অধিকাংশ প্রচলিত ধারণায় ভালোবাসা, নিঃস্বার্থতা, স্বার্থপরতা, বন্ধুত্ব, মিলন, পরিবার এবং পারিবারিক বন্ধনের সাথে গভীরভাবে যুক্ত।
ভালোবাসার সাধারণ এবং বিপরীত ধারণার তুলনা করে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভালোবাসাকে জটিলভাবে বিচার করা যায়। ধনাত্নক অনুভূতির কথা বিবেচনা করে ভালোবাসাকে ঘৃণার বিপরীতে স্থান দেয়া যায়। ভালোবাসায় যৌনকামনা কিংবা শারীরিক লিপ্সা একটা গৌণ বিষয়। এখানে মানবিক আবেগটাই বেশী গুরুত্ববহন করে। কল্পনাবিলাসীতার একটা ক্ষেত্র হচ্ছে এই ভালোবাসা। ভালোবাসা সাধারণত শুধুমাত্র বন্ধুত্ব্ব নয়। যদিও কিছু সম্পর্ককে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব বলেও অবিহিত করা যায়।
এই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
উত্তরমুছুনI am really surprised by the quality of your constant posts.You really are a genius, I feel blessed to be a regular reader of such a blog Thanks so much..I’m really enjoying the design and layout of your site. It’s a very easy on the eyes which makes it much more pleasant for me to come here and visit more often. Did you hire out a designer to create your theme? Excellent work!
উত্তরমুছুনComment by - mobile-price-bd.com